সুন্দরবন ভ্রমণ
দর্শনীয় স্থান :-
সজনেখালি, সুধন্যখালি, দোবাঁকি, পিরখালি, বনবিবি ভারানি, সুন্দরখালি, চোরাগাজি, গাজিখালি, পাঁচমুখানি, হ্যামিলটন সাহেবের বাংলো।
সুন্দরবন ভ্রমণ
১২.০০ :- গদখালিতে বাস থেকে নেমে নৌকেয় নদী পেরিয়ে গোসাবা পৌঁছাবো। ওখান থেকে অটোয় করে পৌঁছাবো অন্য একটি নদীতে। এরপর ইঞ্জিন বোটে করে সাতজেলিয়া দ্বীপে ইকো ভিলেজে পৌঁছাবো এবং দুপুরের আহার গ্রহণ করবো।
৩.০০ :- ইকো ভিলেজের পাশের গ্রামে আমরা হেঁটে ভ্রমণ করতে পারি। যেখানে সমুদ্রে মাছ ধরা জেলেদের সাথে এবং বনে মধু সংগ্রহকারীদের সাথে কথা বলতে পারি।
৩.৩০ :- স্থানীয় ছোট নৌকতে করে নদী ভ্রমণ। সেখানে বিভিন্ন ধরনের পাখি, কাঁকড়া দেখবো। এবং মনে রাখার মতো নদীর মধ্যে সূর্যাস্ত দেখবো।
৬.৩০:- ইকো ভিলেজে ফিরে এসে ভেজ পকোরার সাথে লাল চা এর স্বাদ গ্রহণ।
৭.০০ :- স্থানীয় গ্রামীণ শিল্পীদের দ্বারা পরিচালিত গানের আসর অথবা স্থানীয় লোকনাট্য " বনবিবি পালা" অনুষ্ঠিত হবে।
রাত্রি ৯ টায় :- রাত্রিকালীন ভোজ। এরপর ছোট ছোট নৌকতে একটি সারপ্রাইজিং নৌকা বিহার করবো যেখানে আমরা অপ্রত্যাশিত কিছু দেখবো।
ভোর ৫.৩০ :- আমরা যতটা সম্ভব খুব ভোরে উঠে তৈরি হয়ে যাবো। একটি ইঞ্জিন বোটে সকলেই যাবো একসাথে। সারাদিন কাটাবো বোটেতেই। সেখানেই দুপুরের আহারের ব্যবস্থা। সূর্যাস্ত পর্যন্ত আমরা বোটেতেই থাকবো। সুন্দরবনের বিভিন্ন জায়গা আজ আমরা দেখবো। যেমন সজনেখালি, সুধন্যখালি, দোবাঁকি তিনটি ওয়াচ-টাওয়ার দেখবো। সাথে পিরখালি, বনবিবি ভারানি, সুন্দরখালি, চোরাগাজি, গাজিখালি, পাঁচমুখানি। নদীতে যাওয়ার পথে হরিণ, বন শুকর, বনবিড়াল, কুমির, ডলফিন এবং রয়েল বেঙ্গল টাইগারের দেখা মিলতে পারে।
৪.৩০ :- স্ন্যাকস এবং চা পানের সাথে সাথে সূর্যাস্ত দেখে বোট থেকে নেমে পরবো গদখালিতে। নির্ধারিত গাড়িতে ফিরবো কলকাতা।